বাংলাদেশ

বিরলে আ’লীগ নেতা তরুন সমাজসেবক মনি মেয়র পদে ভোট চেয়ে পৌর এলাকায় পোষ্টার সাঁটিয়েছে

শফিকুল আজাদ মনিজেড.আই জহির, বিরল (দিনাজপুর) : আসন্ন বিরল পৌরসভা নির্বাচনে ক্রীড়া সংগঠক, সাংস্কৃতিক কর্মী, শিক্ষানুরাগী, তরুন সমাজসেবক, সাবেক কেন্দ্রিয় ছাত্রনেতা শফিকুল আজাদ মনি মেয়র পদে ভোট চেয়ে পৌর শহরে বিভিন্ন এলাকায় পোষ্টার সাঁটিয়েছে। মোটরসাইকেল, চার্জার অটোবাইকসহ বিভিন্ন যানবাহনে স্টিাকার লাগিয়ে ভোটারদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছে। শফিকুল আজাদ মনি বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন।

বিরল পৌরসভা নির্বাচনের সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী উদীয়মান তরুন নেতা মনি বলেন, দলীয়ভাবে মনোয়নয় ও নৌকা প্রতীকের জন্য দলের কাছে আবেদন করবেন। দলীয়ভাবে মনোনয়ন বা নৌকা প্রতীক না পেলেও নির্বাচনে অংশ গ্রহন করবেন বলেও তিনি পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকার নারী-পুরুষ ভোটারদের সাথে দীর্ঘদিন ধরে মতবিনিময় ও দোয়া চাইছেন। পাশাপাশি বেকার যুবকদের নিয়ে বিভিন্ন সামাজিক, অর্থনৈতিক সংগঠন, নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রনি ভুমিকা রাখাসহ ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে শুধু পৌর এলাকায় নয় গোটা বিরল উপজেলা ও জেলা শহরে তাঁর ব্যপক পরিচিতি লক্ষ করা গেছে।

মনির ছবি সম্বলিত ভোট চেয়ে পোষ্টার ও স্টিাকার দেখে পৌরসভা নির্বাচন ঘিরে পৌর শহরের চায়ের দোকানগুলোসহ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে শুর হয়েছে ভোটের আমেজ।

তাঁর বাবা আছির উদ্দীন বিশ্বাস পেশায় ছিলেন দলিল লেখক। তিনি আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দলের সাথে ১৯৬৫ সাল থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ও দপ্তর সম্পাদকের দ্বায়িত্ব পালন করা অবস্থায় গত ১৯৯৯ ইং সালে তিনি পরলোক গমন করেন। তাঁর মা মোছাঃ রাবিয়া খাতুনও মহিলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি পদে ২০০৪ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্বে ছিলেন।

বিরল উপজেলার বিরল পৌর শহরের ব্রর্ম্মপুর গ্রামের মরহুম আছির উদ্দীন বিশ্বাস ও মাতা মোছাঃ রাবিয়া খাতুনের আট ছেলেমেয়ের মধ্যে শফিকুল আজাদ মনি সপ্তম ছেলে। তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা এম,এস,এস পাশ।

ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজসেবা মুলক কাজ করতে এবং সমাজের অবহেলিত মানুষের পাশে দাঁড়াতে তিনি উদ্যোমী। ২১ শতকের মোকাবিলায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আধুনিক বিরল পৌরসভা গড়ার প্রত্যয়ে আসন্ন বিরল পৌরসভা নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে পৌর নাগরিকদের উন্নয়নে কাজ করতে চায় তরুন সমাজসেবক শফিকুল আজাদ মনি ।

Tags

Related Articles

Close